ঢাকা ০৬:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo মৎস্য সম্পদ বাঁচাতে হলে জেলেদের পাশে দাঁড়াতে হবে—— প্যানেল চেয়ারম্যান প্লাবন আলী Logo বাকশিস’র রাজবাড়ী সদর উপজেলা শাখার সভাপতি জিয়াউর, সম্পাদক রফিকুল Logo নিরাপদ খাদ্যের ভবিষ্যৎ গড়তে রাজবাড়ীতে কৃষি অলিম্পিয়াড বাছাই অনুষ্ঠিত Logo রাজবাড়ীর মোনাক্কা টাওয়ারে ‘রিভো থ্রেডস্’ শো-রুমের জমকালো উদ্বোধন Logo রাজবাড়ীতে জনতা ব্যাংকের উদ্যোগে গ্রাহক সেবা পক্ষ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত Logo বালিয়াকান্দিতে মোবাইল কোর্টে দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা Logo রোগীর থালায় নেই পুষ্টি, ওষুধেও গরমিল! Logo বালিয়াকান্দিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Logo সবুজ রাজবাড়ীর স্বপ্নে আনসার-ভিডিপির ৫০০ চারা রোপন Logo রাজবাড়ীতে হাসপাতালে অজ্ঞাত বৃদ্ধা নারীর মৃত্যু: পরিচয় শনাক্তে পুলিশি তৎপরতা

নিরাপদ খাদ্যের ভবিষ্যৎ গড়তে রাজবাড়ীতে কৃষি অলিম্পিয়াড বাছাই অনুষ্ঠিত

কৃষি ও প্রযুক্তিতে পরবর্তী প্রজন্মকে সবুজ, নিরাপদ, পুষ্টিকর এবং স্মার্ট খাদ্য নিশ্চিত ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করার লক্ষ্যে রাজবাড়ীতে ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল অলিম্পিয়াড সিজন-২এর বাছাই পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১২ই সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজবাড়ী সরকারি কলেজের একাডেমিক ভবন-২ এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে অলিম্পিয়াড কর্তৃপক্ষ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বাছাই পর্বের হল পরিদর্শন করেন রাজবাড়ী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ. কে. এম. ইকরামুল করিম। এ বাছাই পর্ব অনুষ্ঠানের উদ্ধোধন করেন ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল অলিম্পিয়াডের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মো. জিল্লুর রহমান।

এসময় অলিম্পিয়াডের রাজবাড়ী জেলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মারফিয়ারা খাতুন, জেলা জনসংযোগ কর্মকর্তা সুব্রত বিশ্বাস এবং সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা ওয়েন ভট্টাচার্য সুপ্ত সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

জানা গেছে, রাজবাড়ী জেলার পাঁচটি উপজেলার ১৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির প্রায় ৬০০ শিক্ষার্থী তিনটি ক্যাটাগরিতে এ অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে। বাছাই পর্বে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের পর্বে অংশগ্রহণ করবে।

অলিম্পিয়াডের সিইও মো. জিল্লুর রহমান বলেন, “এই অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য বিষয়ে সচেতন হবে এবং প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি উদ্যোক্তা হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে।” চূড়ান্ত বিজয়ীদের জন্য থাকছে ১০ লক্ষ টাকার গ্র্যান্ড ফান্ড, সার্টিফিকেট, পুরস্কার সামগ্রী, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের সুযোগ এবং রিফ্রেশমেন্ট ট্যুর।

আয়োজকরা জানান, এ অলিম্পিয়াডের মূল লক্ষ্য হচ্ছে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা, পুষ্টিবিষয়ে উৎসাহ তৈরি এবং ভবিষ্যৎ কৃষি উদ্যোক্তা গড়ে তোলা।

 

ট্যাগস :

মৎস্য সম্পদ বাঁচাতে হলে জেলেদের পাশে দাঁড়াতে হবে—— প্যানেল চেয়ারম্যান প্লাবন আলী

নিরাপদ খাদ্যের ভবিষ্যৎ গড়তে রাজবাড়ীতে কৃষি অলিম্পিয়াড বাছাই অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ০১:১৩:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কৃষি ও প্রযুক্তিতে পরবর্তী প্রজন্মকে সবুজ, নিরাপদ, পুষ্টিকর এবং স্মার্ট খাদ্য নিশ্চিত ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করার লক্ষ্যে রাজবাড়ীতে ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল অলিম্পিয়াড সিজন-২এর বাছাই পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১২ই সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজবাড়ী সরকারি কলেজের একাডেমিক ভবন-২ এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে অলিম্পিয়াড কর্তৃপক্ষ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বাছাই পর্বের হল পরিদর্শন করেন রাজবাড়ী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ. কে. এম. ইকরামুল করিম। এ বাছাই পর্ব অনুষ্ঠানের উদ্ধোধন করেন ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল অলিম্পিয়াডের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মো. জিল্লুর রহমান।

এসময় অলিম্পিয়াডের রাজবাড়ী জেলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মারফিয়ারা খাতুন, জেলা জনসংযোগ কর্মকর্তা সুব্রত বিশ্বাস এবং সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা ওয়েন ভট্টাচার্য সুপ্ত সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

জানা গেছে, রাজবাড়ী জেলার পাঁচটি উপজেলার ১৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির প্রায় ৬০০ শিক্ষার্থী তিনটি ক্যাটাগরিতে এ অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে। বাছাই পর্বে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের পর্বে অংশগ্রহণ করবে।

অলিম্পিয়াডের সিইও মো. জিল্লুর রহমান বলেন, “এই অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য বিষয়ে সচেতন হবে এবং প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি উদ্যোক্তা হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে।” চূড়ান্ত বিজয়ীদের জন্য থাকছে ১০ লক্ষ টাকার গ্র্যান্ড ফান্ড, সার্টিফিকেট, পুরস্কার সামগ্রী, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের সুযোগ এবং রিফ্রেশমেন্ট ট্যুর।

আয়োজকরা জানান, এ অলিম্পিয়াডের মূল লক্ষ্য হচ্ছে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা, পুষ্টিবিষয়ে উৎসাহ তৈরি এবং ভবিষ্যৎ কৃষি উদ্যোক্তা গড়ে তোলা।